সাহিত্য মূল অর্থে, একটি শিল্প মাধ্যম যা লেখনীর
দ্বারা সাধারণ আচার ব্যবহার,জীবন ধারা , শিল্প, সংস্কৃতি সৌকর্য , নৈপুণ্য ,সংস্কৃতি, প্রকৃতি ইত্যাদি বর্ণনা। সাহিত্য মূলত লিখিত ভাষার স্থাপনা। তবে এর বিশেষ কিছু গুনগত মান , দক্ষতা ,নিয়ম ও ধারার
উপস্থিতিই হচ্ছে সাহিত্য।। অনেক
সাহিত্য সংজ্ঞা বিস্সৃত , অস্পষ্ট
অসন্তোষজনক বর্ণনা, হৃদয়গ্রাহী ও চিত্তাকর্ষক না হওয়ায় কালের বিবর্তনে হারিয়ে
গেছে। অর্থাৎ লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি,ইন্দ্রিয়, জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা
চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য্য ও শিল্পের লিখিত
প্রকাশই হচ্ছে সাহিত্য। গদ্য, পদ্য ও
নাটক - এই তিন ধারায় প্রাথমিকভাবে সাহিত্যকে ভাগ করা যায়। গদ্যের মধ্যে প্রবন্ধ, নিবন্ধ, গল্প ইত্যাদি এবং পদ্যের
মধ্যে ছড়া, কবিতা
ইত্যাদিকে শাখা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা যায়।
সাহিত্য এ মিলন
মানুষের সাথে মানুষের। চলতি কালের সাথে চলতি কালের, বিগত
কালের সাথে এই কালের এবং কখনো বর্তমানের সাথে ভবিষ্যতের। এর স্থান ধর্ম-বর্ণ-গোত্র
নির্বিশেষে সকল মানুষের মন। কিসের মাধ্যমে ঘটে এই মিলন?
কে বা
ঘটায় তা?এই
মিলন ঘটে অজস্র ঘটনার ঘনঘটার মধ্য দিয়ে । যে ঘটনা ঘটে যা ঘটছে বা ঘটা সম্ভব,
অথবা
যা কিছু ঘটতে পারে আমাদের বোধের সীমানার ভিতর তার মাধ্যমে ঘটে এই মিলন। ঘটনার
ঘনঘটাগুলো দলে দলে এসে মেঘের মতো জড়ো হয় যে কোন সাহিত্য। পরে সেই ঘটনার মেঘ ঘনীভূত
হয়ে বর্ষণ করে অনুভবের বৃষ্টি বিন্দু বারি। কোন ঘটনার অংশ না হয়েও অংশীদার হতে
পারে মানুষ তার চির ‘কল্পনাপ্রবণতা’র দ্বারা। সাহিত্যিকেরা যেমন কল্পণাপ্রবণ
সাহিত্যের পাঠকেরাও তেমনি। কল্পনার এই অংশীদারিত্বই লেখক ও পাঠককে এক সূতোয় বাঁধে।
বিশেষ ঘটনাটা তাই কোথাও কোন কালে না ঘটলেও সংঘটিত হয় তা আমাদের মনে।
অর্থাৎ, সাহিত্য আমাদেরকে প্রথমত
আক্রান্ত করে অনুভবে। পরে তা আমাদের চেতনাকে নিয়ে যায় জীবনের পথে। আর আমাদের চেতনা
নিয়ে সাহিত্যের কাজটি এক ধরনের মানবিক কর্ম। সাহিত্য তাই সব মানুষের জন্য নির্মাণ
করে মানবিকতার মহান সৌধে পৌছানের এক উন্মুক্ত দুয়ার। তবে ব্যাপারটা সবসময় যে
মানুষকে মানবিকতার পথে আন্দোলিত করে এমন নয়। পরোক্ষ উদ্দেশ্য যাই হোক প্রত্যক্ষ ও
সরাসরি অনুভবের সংক্রমণ ঘটানোও হয়ে উঠতে পারে সাহিত্যের মুখ্য উদ্দেশ্য। যেমন,
সোফোক্লিসের
‘ইডিপাস রেক্স’ আমাদের অনুভবের মহাবিশ্বকে কেবল আন্দোলিতই করেনা,
তা
আমাদের মানব-বিশ্বাস ও মানব-আচারকে শিহরিত করে। আমাদেরকে জানায় যে মানব জীবনের
ঘটনা রাশির সব কিছুতে যেমন আমাদের হাত নেই তেমনি অনুভবের দুনিয়াটাও আমাদের
নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সেখান থেকে বুঝি জীবনের এক অভাবনীয় দর্শন। সাহিত্যিক হয়েও তিনি
হয়ে ওঠেন শিক্ষক। তার কাজ হয়ে ওঠে মানব জাতির চিরকালীন সম্পদ।
সাহিত্য মূল অর্থে, একটি শিল্প মাধ্যম যা লেখনীর
দ্বারা সাধারণ আচার ব্যবহার,জীবন ধারা , শিল্প, সংস্কৃতি সৌকর্য , নৈপুণ্য ,সংস্কৃতি, প্রকৃতি ইত্যাদি বর্ণনা। সাহিত্য মূলত লিখিত ভাষার স্থাপনা। তবে এর বিশেষ কিছু গুনগত মান , দক্ষতা ,নিয়ম ও ধারার
উপস্থিতিই হচ্ছে সাহিত্য।। অনেক
সাহিত্য সংজ্ঞা বিস্সৃত , অস্পষ্ট
অসন্তোষজনক বর্ণনা, হৃদয়গ্রাহী ও চিত্তাকর্ষক না হওয়ায় কালের বিবর্তনে হারিয়ে
গেছে। অর্থাৎ লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি,ইন্দ্রিয়, জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা
চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য্য ও শিল্পের লিখিত
প্রকাশই হচ্ছে সাহিত্য। গদ্য, পদ্য ও
নাটক - এই তিন ধারায় প্রাথমিকভাবে সাহিত্যকে ভাগ করা যায়। গদ্যের মধ্যে প্রবন্ধ, নিবন্ধ, গল্প ইত্যাদি এবং পদ্যের
মধ্যে ছড়া, কবিতা
ইত্যাদিকে শাখা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। প্রধান
ক্ষেত্র : উপন্যাস. কবিতা .নাটক .ছোটগল্প. ছোট উপন্যাস
প্রবাহ ধারা : হাস্যরসাত্মক নাটক মহাকাব্য প্রেমমূলক
বিদ্রুপাত্মক গীতি কাব্য পুরাণরচনা প্রেমধর্মী বিদ্রুপাত্মক বিয়োগাত্মক
হাস্য-বিয়োগাত্মক
মাধ্যম: অভিনয় ,নাটক.
বই
কুশলতা :
গদ্য. পদ্য, সাহিত্যবিষয়ক
সূচীকরণ,ইতিহাস
রুপরেখা,
আধুনিক
সাহিত্য,
বই,
লেখক
কথা,ভ্রমণ
কাহিনী আত্মকথা
আলোচনা : সমালোচনা তত্ত্ব সমাজবিদ্যা
পত্রিকা ইউরোপীয় সাহিত্য
বিশ্ব সাহিত্য
- শতকের ফরাসি
সাহিত্য
- আমেরিকা
- আর্জেন্টাইন সাহিত্য, কানাডা, শ্রেনীর
সাহিত্য: কলম্বিয়ার সাহিত্য, মেক্সিক্যান
সাহিত্য
- অস্ট্রেলিয়া
- অস্ট্রেলিয়ান
সাহিত্য, নিউজিল্যান্ড সাহিত্য
- এশীয় সাহিত্য
- আফ্রিকান
সাহিত্য
- ভারতীয়
সাহিত্য
0 comments:
Post a Comment
অনেক অনেক ধন্যবাদ