মুখোমুখি।
-
সুনিকেত
চৌধুরী
সূর্যোদয়
ও
সূর্যাস্তের
বাড়ী
গিয়ে
এক
কৌটো
আবীর
এনো
আমার
জন্যে
এনো
আঁজলা
ভরে
ঘাসের
ডগায়
শিশির
কণা
এনো
বিকেলের
প্রশান্ত
লালিত্য !
সুবর্ণ
গুরুগৃহে
যাবার
কালে
আবীরের
রঙে
রাঙাবো
কপাল
শিশির
কণা
দিয়ে
স্নান
সমাপন
শেষে
বিকেলের
প্রশান্ত
লালিত্যে
সাজাবো
দেহ-মন
!
মুখোমুখি
বসে
অপলক
নেত্রে
চেয়ে
থাকা
সনাতন
সপ্তর্ষী
সুহৃদ
পাণে
উচ্চারিত
নিথর
নীরবতায়।
আজ
অথবা
আগামীকাল
নয়তোবা
পরশু
একতারাটার
কাঁপা
তারে
বেজে
উঠবে
http://www.alokrekha.com
কবি সুনিকেত চৌধুরী মুখোমুখি।কবিতাটা অনেক বার পড়লাম।পড়তে পড়তে এর মানে খুজলাম। তেমন বিশেষ বুঝিনি। তবে এতটুকু বুঝতে পেরেছি। কবি যা লিখেছেন তার ভেতর নিগূঢ় তত্ব আছে। এটা প্রেমের কবিতা হিসেবে নেওয়া যায় কিন্তু অনেক আধ্যাত্মিক কবিতা। অনেক শুভ কামনা কবি।
ReplyDeleteকবি সুনিকেত চৌধুরী মুখোমুখি।কবিতা নান্দনিক অর্থে একটি উত্তীর্ন কবিতা। ভাষার লালিত্যে আমি মুগ্ধ। তার উপর অধ্যাত্মবাদ কবিতাকে নিয়ে গেছে আরো উঁচুতে। অনেক ভালো লাগলো কবি। অনেক ভালোবাসা।
ReplyDeleteআসলেও কবি সুনিকেত চৌধুরী মুখোমুখি।কবিতা নান্দনিক অর্থে একটি উত্তীর্ন কবিতা। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের কাছ থেকে আরিব রং এনে -এনো আঁজলা ভরে ঘাসের ডগায় শিশির কণা। সেই সব অঙ্গে মেখে হৃদয় আলোকিত করে তাঁর গুরুর কাছে যেতে চান আত্মার প্রশান্তির জন্য। এই কবিতার উপর পুরো মন্তব্য করতে গেলে। আর একটি কাব্য রচনা প্রয়োজন। ভালো লাগলো।
Deleteমুখোমুখি। কবিতায় কবি সুনিকেত চৌধুরী যে বার্তা দিয়েছেন তা অনন্য। সূর্য্যের কাছ থেকে আবির এনে আঁজলা ভরে ঘাসের ডগায় শিশির কণা এনে তিনি তার গুরুর সাথে মহা মিলনে যাবেন। গুরুগৃহে যাবার কালে আবীরের রঙে রাঙাবো কপাল শিশির কণা দিয়ে স্নান সমাপন শেষে বিকেলের প্রশান্ত লালিত্যে সাজাবো দেহ-মন !অনেক শুভ কামনা।
ReplyDeleteমুখোমুখি। কবিতায় কবি সুনিকেত চৌধুরী এমন গভীর ভাবনা, প্রতিফলন ও তার অভিব্যক্তির প্রকাশ করেছেন ।যেমন বিষয় বস্তু, তেমনি চমৎকার ভাষাভাব অপূর্ব ও শব্দচয়ন ও রচনা শৈলী মিলিয়ে অনবদ্য ও অনিন্দ্য এক কবিতা। বড্ডো ভালো। অনেক ভালোবাসা কবি।
ReplyDeleteকবি সুনিকেত চৌধুরী'র মুখোমুখি। চমৎকার এক খানি কবিতা পড়লাম। যেমন বার্তা তেমনি উপমা। বহুদিন পর এমন গভীর কবিতা পেলাম। অনেক শুভ কামনা কবি।
ReplyDeleteসুনিকেত চৌধুরীর 'মুখোমুখি'তে প্রার্থনা সংগীতের আমেজ পাই. অদেখার সাথে কবির যখন দেখা হবে, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে তিনি বিকেল আর ভোরের লালিত্য ও প্রশান্তি দিয়ে খুব করে সাজবেন. সেকারণেই তিনি অপেক্ষায় তাঁর দিকে চেয়ে থাকেন অপলক, প্রতীক্ষায় থাকেন সেই অপরূপ দিগন্ত বিস্তৃত মহীরুহের- যেই পবিত্র রোঁদেভুতে তাদের দুজনার দেখা হবে নিশ্চই ! এই কবিতার উপর মন্তব্য আসলেই এতো সাধারণ কথায় বলা যায় না. অনেক ভালো থাকবেন কবি. God bless the poet.
ReplyDelete