মায়েদের খেলাঘর !
- সুনিকেত চৌধুরী।
ক্লাসরুমের দেয়ালে ব্ল্যাকবোর্ড
আর হাতে ধরা খড়িমাটি
উত্তর লিখেনা কোনো !
বদলে যায় তাবৎ আকার বর্ণমালার
মিলে-মিশে একাকার
নিকষ কালো অন্ধকার!
জীবিকার অন্বেষণে জুবু-থুবু জীবন
উঠোনের চৌহদ্দি পেরোনোর ক্ষমতা রহিত ইদানীং !
স্বপ্নেরা সারথি হয়ে
পসরা সাজাবে বৈশাখী মেলায়
দূরের গেরাম থেকে শালিক পাখীরা এসে
সাজাবে মঞ্চ,
মালঞ্চ-মন্দাকিনী মঞ্জরী নিয়ে গান গেয়ে
মন্ত্রমুগ্ধ করে দেবে সমবেত সকল হৃদয় !
এই আশাবাদ ব্যক্ত করে
নিয়মের ব্যত্যয় বাঁচিয়ে
আলোকের বলয়ে হোক
আমাদের যাত্রা বিরতি।
এসো গান ধরি
হাতে হাত রেখে
দাদরা কিংবা কাহারবা তালে।
তাথৈ তা-থৈ আমরা সবাই
একসাথে চল যাই
আমাদের নানা-বাড়ী,
যেখানে পাতা আছে
আমাদের মায়েদের সেই ছোটবেলা
আর বড় হয়ে ওঠা!
চলো খুঁজে দেখি মায়েদের খেলাঘর
লুকোচুরি, চড়ুই-ভাতি, কাঁশবন
মায়েদের বৈশাখী মন,
আর দিগন্ত বিস্তৃত নীলাকাশ!
সুনিকেত চৌধুরীর "মায়েদের খেলাঘর !" একটি অনুপম কবিতা। বরাবরের মত কোনই এই কবিতায় তার বিশেষ গুনের ছাপ পাওয়া যায়। আপন মহিমায় আপনি উদ্ভাসিত। অনন্য উপমা।কবির হৃদয় নিংড়ানো অনুভূতির কি গভীর প্রকাশ। খুব ভালো লাগলো প্রিয় কবি । ভালো থাকবেন।
ReplyDeleteসুনিকেত চৌধুরীর "মায়েদের খেলাঘর !" অতুলনীয় কবিতা পড়ে খুবই ভালো লাগলো। ।কবি সুনিকেত চৌধুরীর কবিতায় যে উপমা ব্যবহার করেন তা অনন্য। অনেক শুভেচ্ছা।
ReplyDeleteসুনিকেত চৌধুরীর কবিতায় এক ধরণের মাদকতা আছে। উপমা ও বর্ণনায় এক মেলবন্ধন তৈরী করে। "মায়েদের খেলাঘর !" অতুলনীয় কবিতা পড়ে খুবই ভালো লাগলো। অনেক ভালোবাসা। ভালো থাকবেন।
ReplyDeleteসুনিকেত চৌধুরীর "মায়েদের খেলাঘর !" কবিতায় কবির হৃদয় নিংড়ানো অনুভূতির কি গভীর প্রকাশ। কবি মনের সাধনা ও বর্ণনা তার কবিতায় অংকিত করেছেন। দারুন একটা কবিতা। অনেক ভালো লাগলো কবি। ভালোবাসা
ReplyDeleteসুনিকেত চৌধুরীর "মায়েদের খেলাঘর !" কবিতায় কবির কবিতার উপর যে ভালোবাসা আছে তা প্রতীয়মান হয়। এখানে যে উপমা ব্যবহার করেছেন তাও অনন্য। সর্বপরি কবিতার ছন্দ ও বর্ণনা প্রশংসনীয়। আলোকরেখাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের প্রিয় কবির কবিতা প্রকাশের জন্য।
ReplyDelete