তেত্রিশ লক্ষ হৃদয়ের
কম্পন!
কি দুর্যোগ-মহামারী, কি আটপৌরে ঘটনাহীন যাপিত জীবনের দৈনন্দিনতায় আমরা একটা জিনিস নিজদের অজান্তেই, অনেকটা যেন রুটিন-মাফিক, করি - সেটা হলো এক লক্ষ্য পূরণ হতেই আরেকটা চাওয়া, আরেকটা লক্ষ্য নির্ধারণ !
বার্ট্রান্ড রাসেল তার "সুখ" (Conquest Of Happiness) বইতে সুখের একটা সংজ্ঞা নির্ধারণের চেষ্টায় এই এক লক্ষ্য পূরণ শেষে পরবর্তি লক্ষ্য নির্ধারণের মাঝখানের প্রায় non-existent ক্ষণটিকে সুখের "আবাস" বলতে চেয়েছেন ! আর ইংগিতে সম্ভবত এটাই বোঝাতে চেয়েছেন যে যেহেতু এই আবাসটি বলতে গেলে non-existent তাই ওটার পেছনে সময় নষ্ট না করে নিজেদের দৃষ্টিটাকে সামনের দিকে নিবদ্ধ রেখে বর্তমানের এই যে মূর্তিমান মুহূর্ত সেটাতেই মনোযোগ নিবদ্ধ করে এবং "এই মুহূর্ত" নামের সাম্পানে সমাসীন হয়ে, নিজেকে পুরোপুরি সমর্পিত করে বর্তমানেই বাস করাটা অনেক বেশী যুক্তিযুক্ত বলে দাঁড় করানো সম্ভব!এই প্রায় পৌঁছে যাওয়া "মাস্ক-মুক্ত" পৃথিবীর সকালে দিগন্তে উদ্ভাসিত "আলোকরেখা"র আকাঙ্খায় তাকিয়ে থাকা সব মানুষের স্থান হোক "বর্তমান" নামের এই সাম্পানে - এই কামনায় সবার প্রতি আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম!
আলোকরেখাকে সুস্বাগতম। আলোকরাখার চলার পথ সুন্দর সুগম হোক এই কামনা করি।সময়োপযোগী লেখা। খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে ।
ReplyDeleteচারিদিকে যে বৈরী সময় যাচ্ছে কিছুই ভালো লাগে না। সারাটা দিন আতঙ্কে কাটে। মাঝে মাঝে আলোকরেখায় বসি। ভালো লাগলো তেত্রিশ লক্ষ পাঠক সংখ্যায় পৌঁছেছে । খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে লেখতে । অপূর্ব লেখা। আজকের দিনের। অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ReplyDeleteঅনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই আলোকরেখার সংশ্লিষ্ট সকল লেখক কবি ও পরিচালকবৃন্দকে !
ReplyDeleteআজ আলোকরেখা তেত্রিশ লক্ষ পাঠক সংখ্যায় পদার্পন করলো। আগামী চলার পথ সুন্দর ও সুগম হোক আলোকরেখাকে অনেক অনেক অভিনন্দন আর সাধুবাদ।
ReplyDeleteআলোকরেখা তেত্রিশ লক্ষ পাঠক সংখ্যায় পদার্পন করেছে ।এর সামনের চলার পথ আরো সুন্দর হোক। আলোকরেখাকে ও তার কবি লেখকদের জানাই অনেক অনেক অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা
ReplyDeleteতেত্রিশ লক্ষ হৃদয়ের কম্পন!কেবল তেত্রিশ লক্ষ পাঠকে পদার্পনের লেখা নয় এটি আমাদের কাছে একটি বার্তা। কি অপূর্ব এর প্রক্ষাপন মার্জিত ভাষা অনবদ্য মুক্তার মত শব্দ চয়ন। সর্বোপরি করোনা কালের মহামারীতে আশা ব্যঞ্জক লেখা। সত্যি প্রশংসনীয়। আলোকরেখার চলার পথ সুন্দর হোক। অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ReplyDelete