ঋতুপর্ণ ঘোষের জন্মদিনে তাকে খুব মনে পড়ে। এতো বুদ্ধিদীপ্ত প্রতিভাশীল পরিচালক বিশ্ব ভুবনে কম পাওয়া যায়। বড্ড তাড়াতাড়ি চলে গেলেন। তার শূন্য স্থান পূরণ হবার না।
ঋতুপর্ণ ঘোষের জন্মদিনে তাঁকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ।ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল ভারতের এলজিবিটি সম্প্রদায়ের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। জীবনের শেষ বছরগুলিতে রূপান্তরকামী জীবনযাত্রা নিয়ে নানা পরীক্ষানিরীক্ষা করছিল। নিজের সমকামী সত্ত্বাটিকে খোলা খুলিভাবে স্বীকার করেনেয় , যা ভারতের চলচ্চিত্র জগতের খুব কম মানুষ করেছে। আলোকরেখাকে অনেক ধন্যবাদ তাঁকে উপস্থাপন করার জন্য।
আলোকরেখা সববিষয় আলোকপাত করে তাইতো আলোকরেখা আমাদের এত প্রিয়। ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি পড়ে যেমন ভালো লাগলো আবার মনটা ভরে উঠলো এক শূন্যতায়। এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে এমন গুণধর এক ব্যক্তিত্ব ভাবাই যায় না। বাংলা চলচিত্রের এমন দিকগজ কি আর আসবে। ধন্যবাদ আলোকরেখা।
আলোকরেখা ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি ভিডিও চিত্রটি অত্যন্ত মর্মস্পর্শী। দারুন ভাবে এখানে ঋতুপর্ণ ঘোষকে স্মরণ করা হয়েছে। এটা ইউটুবেই ছিল কিন্তু কোনদিন দেখা হয়নি। ধন্যবাদ আলোকরেখাকে এই ভিডিওটি উপস্থাপন করার জন্য।
আলোকরেখায় ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি ভিডিও দেখে অনেক কথা মনে পড়ে গেল। সেই উনিশে এপ্রিল থেকে চিত্রাঙ্গদা পর্যন্ত। ঋতুপর্ণ যেমন একজন চলচিত্রকার তেমনি একজন দাপুটে অভিনেতা ছিলেন। তাঁর প্রতিটি কাজ আমাদের বুকে দাগ কেটে রয়েছে। তিঁনি অমর। মরণ তাঁকে নিতে পারেনি স্মরণের পরপারে।
আলোকরেখায় ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি ভিডিও দেখে অনেক কথা মনে পড়ে গেল। ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল ভারতের এলজিবিটি সম্প্রদায়ের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। জীবনের শেষ বছরগুলিতে রূপান্তরকামী জীবনযাত্রা নিয়ে নানা পরীক্ষানিরীক্ষা করছিল। নিজের সমকামী সত্ত্বাটিকে খোলা খুলিভাবে স্বীকার করে নেয় , যা ভারতের চলচ্চিত্র জগতের খুব কম মানুষ করেছে।চলচ্চিত্র জগতে আসার আগে ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল কলকাতার একজন "অ্যাডভারটাইসমেন্ট কপিরাইটার"।১৯৮০-র দশকে বাংলা বিজ্ঞাপনের দুনিয়ায় বেশ কিছু জনপ্রিয় এক লাইনের শ্লোগান লিখে দিয়ে সুনাম অর্জন করে। সেই সময় কলকাতায় ইংরেজি ও হিন্দি বিজ্ঞাপনগুলি বাংলায় অনুবাদ করে চালানো হত। ঋতুপর্ণ বাংলায় স্বতন্ত্র বিজ্ঞাপনী শ্লোগানের ধারা সৃষ্টি করে।ঋতুপর্ণের সাথে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি কত বড় মাপের শিল্পী সত্ত্বা। রঞ্জন ঘোষের এই লেখা ভিডিওটিতে খুব সুন্দরভাবে ঋতুপর্ণের চলে যাওয়া তুলে ধরা হয়েছে। সুজয়নীনের পড়াটা দারুন। অনেক ধন্যবাদ আলোকরেখা।
ঋতুপর্ণ ঘোষের জন্মদিনে তাকে খুব মনে পড়ে। এতো বুদ্ধিদীপ্ত প্রতিভাশীল পরিচালক বিশ্ব ভুবনে কম পাওয়া যায়। বড্ড তাড়াতাড়ি চলে গেলেন। তার শূন্য স্থান পূরণ হবার না।
ReplyDeleteঋতুপর্ণ ঘোষের জন্মদিনে তাঁকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ।ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল ভারতের এলজিবিটি সম্প্রদায়ের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। জীবনের শেষ বছরগুলিতে রূপান্তরকামী জীবনযাত্রা নিয়ে নানা পরীক্ষানিরীক্ষা করছিল। নিজের সমকামী সত্ত্বাটিকে খোলা খুলিভাবে স্বীকার করেনেয় , যা ভারতের চলচ্চিত্র জগতের খুব কম মানুষ করেছে। আলোকরেখাকে অনেক ধন্যবাদ তাঁকে উপস্থাপন করার জন্য।
ReplyDeleteআলোকরেখা ঋতুপর্ণ ঘোষের জন্মদিনে তাঁকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছে সে জন্য আমাদের সকল চলচিত্র প্রেমীদের পক্ষ হতে আন্তরিক ধন্যবাদ।
ReplyDeleteআলোকরেখা সববিষয় আলোকপাত করে তাইতো আলোকরেখা আমাদের এত প্রিয়। ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি পড়ে যেমন ভালো লাগলো আবার মনটা ভরে উঠলো এক শূন্যতায়। এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে এমন গুণধর এক ব্যক্তিত্ব ভাবাই যায় না। বাংলা চলচিত্রের এমন দিকগজ কি আর আসবে। ধন্যবাদ আলোকরেখা।
ReplyDeleteআলোকরেখা ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি ভিডিও চিত্রটি অত্যন্ত মর্মস্পর্শী। দারুন ভাবে এখানে ঋতুপর্ণ ঘোষকে স্মরণ করা হয়েছে। এটা ইউটুবেই ছিল কিন্তু কোনদিন দেখা হয়নি। ধন্যবাদ আলোকরেখাকে এই ভিডিওটি উপস্থাপন করার জন্য।
ReplyDeleteআলোকরেখায় ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি ভিডিও দেখে অনেক কথা মনে পড়ে গেল। সেই উনিশে এপ্রিল থেকে চিত্রাঙ্গদা পর্যন্ত। ঋতুপর্ণ যেমন একজন চলচিত্রকার তেমনি একজন দাপুটে অভিনেতা ছিলেন। তাঁর প্রতিটি কাজ আমাদের বুকে দাগ কেটে রয়েছে। তিঁনি অমর। মরণ তাঁকে নিতে পারেনি স্মরণের পরপারে।
ReplyDeleteআলোকরেখায় ঋতুপর্ণ ঘোষের কাছে খোলা চিঠি ভিডিও দেখে অনেক কথা মনে পড়ে গেল। ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল ভারতের এলজিবিটি সম্প্রদায়ের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। জীবনের শেষ বছরগুলিতে রূপান্তরকামী জীবনযাত্রা নিয়ে নানা পরীক্ষানিরীক্ষা করছিল। নিজের সমকামী সত্ত্বাটিকে খোলা খুলিভাবে স্বীকার করে নেয় , যা ভারতের চলচ্চিত্র জগতের খুব কম মানুষ করেছে।চলচ্চিত্র জগতে আসার আগে ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল কলকাতার একজন "অ্যাডভারটাইসমেন্ট কপিরাইটার"।১৯৮০-র দশকে বাংলা বিজ্ঞাপনের দুনিয়ায় বেশ কিছু জনপ্রিয় এক লাইনের শ্লোগান লিখে দিয়ে সুনাম অর্জন করে। সেই সময় কলকাতায় ইংরেজি ও হিন্দি বিজ্ঞাপনগুলি বাংলায় অনুবাদ করে চালানো হত। ঋতুপর্ণ বাংলায় স্বতন্ত্র বিজ্ঞাপনী শ্লোগানের ধারা সৃষ্টি করে।ঋতুপর্ণের সাথে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি কত বড় মাপের শিল্পী সত্ত্বা। রঞ্জন ঘোষের এই লেখা ভিডিওটিতে খুব সুন্দরভাবে ঋতুপর্ণের চলে যাওয়া তুলে ধরা হয়েছে। সুজয়নীনের পড়াটা দারুন। অনেক ধন্যবাদ আলোকরেখা।
ReplyDelete