লালন (জন্ম: ১৭৭২ - মৃত্যু: ১৭ অক্টোবর, ১৮৯০)ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন বাঙালি; যিনি ফকির লালন, লালন সাঁই, লালন শাহ, মহাত্মা লালন ইত্যাদি নামেও পরিচিত।তিনি একাধারে একজন আধ্যাত্মিক বাউল সাধক, মানবতাবাদী, সমাজ সংস্কারক এবং দার্শনিক। তিনি অসংখ্য গানের গীতিকার, সুরকার ও গায়ক ছিলেন। লালনকে বাউল গানের অগ্রদূতদের অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।তার গানের মাধ্যমেই উনিশ শতকে বাউল গান বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে। তাকে ‘বাউল সম্রাট’ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।লালন ছিলেন একজন মানবতাবাদী। যিনি ধর্ম, বর্ণ, গোত্রসহ সকল প্রকার জাতিগত বিভেদ থেকে সরে এসে মানবতাকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছিলেন। অসাম্প্রদায়িক এই মনোভাব থেকেই তিনি তার গান রচনা করেছেন।তার গান ও দর্শন যুগে যুগে প্রভাবিত করেছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ও অ্যালেন গিন্সবার্গের মতো বহু খ্যাতনামা কবি, সাহিত্যিক, দার্শনিক, বুদ্ধিজীবীসহ অসংখ্য মানুষকে। তার গানগুলো মূলত বাউল গান হলেও বাউল সম্প্রদায় ছাড়াও যুগে যুগে বহু সঙ্গীতশিল্পীর কণ্ঠে লালনের এই গানসমূহ উচ্চারিত হয়েছে। গান্ধীরও ২৫ বছর আগে, ভারত উপমহাদেশে সর্বপ্রথম, তাকে ‘মহাত্মা’ উপাধি দেওয়া হয়েছিল
সত্যজিৎ রায় বিংশ শতাব্দীর অন্যতম দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও শ্রেষ্ঠ পরিচালক.১৯৯২ সালে একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কারটি (অস্কার), যা তিনি সমগ্র কর্মজীবনের স্বীকৃতি হিসেবে অর্জন করেন.
হাসান মাহমুদের স্বরচিত কবিতা পাঠ খুবই ভালো লাগলো। অনন্য বিষয় তুলে এনেছেন এখানে। জিব্বাহ অদ্ভুত একটা মানব শরীরের বিশেষ অঙ্গ। এর দ্বারাই আমরা কথা বলতে পারি আর কথাই সব আচরণ বর্ণনা করে। কথায় আনন্দিত হই আবার এই কথাই পীড়ার কারণ হয়। দারুন। অনেক শুভকামনা
আমি পড়তে ,কবিতা শুনতে ভালোবাসি। আমি বহু কবিতা পড়েছি কিন্তু কবি হাসান মাহমুদের এই কবিতার যে বিষয়বস্তু তা অনন্য। আমি মুগ্ধ। আলোকরেখা আমরা খুব পড়ি। প্রায়শই নতুন কিছু পাইনা তবুও পুরোনো লেখা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করি। আমি সানজিদা রুমিকে ব্যক্তিগত ভাবে জানি। তার এত শারীরিক প্রতিকূলতার মাঝেও তিনি আলোকরেখা চালিয়ে যাচ্ছেন তার যত প্রশংসা করি তা কম। হয়তো নতুন নতুন কিছু প্রকাশ করা তাঁর পক্ষে হয়ে ওঠে না। কিন্তু যখন কিছু প্রকাশিত হয় তা হয় অনবদ্য। খুব শুভকামনা সানজিদা রুমি ও তার আলোকরেখাকে।
হাসান মাহমুদের স্বরচিত কবিতা পাঠ খুব ভালো লাগলো। অনবদ্য বিষয় তিনি তুলে ধরেছেন তাঁর এই কবিতায়। ভালো থাকবেন। অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ReplyDeleteহাসান মাহমুদের স্বরচিত কবিতা পাঠ খুব ভালো লাগলো। অনবদ্য কবিতাখানি। আসলেও আমাদের জিব্বাই সব। এটা নিয়ন্ত্রনে না থাকলেই বিপদ। অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ReplyDeleteহাসান মাহমুদের স্বরচিত কবিতা পাঠ খুবই ভালো লাগলো। অনন্য বিষয় তুলে এনেছেন এখানে। জিব্বাহ অদ্ভুত একটা মানব শরীরের বিশেষ অঙ্গ। এর দ্বারাই আমরা কথা বলতে পারি আর কথাই সব আচরণ বর্ণনা করে। কথায় আনন্দিত হই আবার এই কথাই পীড়ার কারণ হয়। দারুন। অনেক শুভকামনা
ReplyDeleteকবি হাসান মাহমুদ কবিতাটার বিষয়বস্তু যেমন অনন্য তেমনি কবিতা পাঠ অনবদ্য। কোনরকম আড়ম্বর ছাড়াই একনিষ্ঠভাবে পাঠ করেছেন। প্রাণে পরশ লাগলো। খুব ভালো লাগলো। আশা করি ভবিষ্যতে ওনার লেখা বা আবৃতি আলোকরেখায় পাবো। ভালো থাকবেন সবাই। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
ReplyDeleteঅনেক ধন্যবাদ
ReplyDeleteআমি পড়তে ,কবিতা শুনতে ভালোবাসি। আমি বহু কবিতা পড়েছি কিন্তু কবি হাসান মাহমুদের এই কবিতার যে বিষয়বস্তু তা অনন্য। আমি মুগ্ধ। আলোকরেখা আমরা খুব পড়ি। প্রায়শই নতুন কিছু পাইনা তবুও পুরোনো লেখা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করি। আমি সানজিদা রুমিকে ব্যক্তিগত ভাবে জানি। তার এত শারীরিক প্রতিকূলতার মাঝেও তিনি আলোকরেখা চালিয়ে যাচ্ছেন তার যত প্রশংসা করি তা কম। হয়তো নতুন নতুন কিছু প্রকাশ করা তাঁর পক্ষে হয়ে ওঠে না। কিন্তু যখন কিছু প্রকাশিত হয় তা হয় অনবদ্য। খুব শুভকামনা সানজিদা রুমি ও তার আলোকরেখাকে।
ReplyDelete